আজ থেকে ৪.৫৪ বিলিয়ন বছর আগের ঘটনা। কেমন ছিলা তখনকার ইউনিভার্স.? 😶😶 আজ থেকে ৪.৫৪ বিলিয়ন বছর আগে পৃথিবী নামক গ্রহটির আকৃতি পায়। তারপর, অনেক সংঘর্ষ। শূন্যে ভাসমান থাকার পর হঠাৎ একদিন পৃথিবী নামক এই গ্রহটির জন্ম হয়। তখন এতটা পরিপূর্ণ ছিলোনা, যতটা পরিপূর্ণ এখন। তখন সব কিছুর সৃষ্টি হলেও, অপূর্ণতার ছোঁয়া ছিলো সব কিছুর মধ্যেই।😃😃 যার জন্য পৃথিবী নামক গ্রহটিকে গ্রাস করার জন্য হাজির হয়, জ্বীন, ইলভেস, শয়তান।😞😞 তারপর সমস্যায় পরে যায় অন্যান্য প্রানীগুলো। ডাইনোসর, অ্যাল্লোসরাস, বলতে গেলে পুরো ডায়পসিডশ্রেনী। তখন এই গ্রহটিকে খুশি রাখার জন্য শুরু হয় প্রানীগুলোর অভিনয়। আবার, মাঝে-মধ্যে শুরু হয় সংঘর্ষ, ভুমিকম্প। তখন তো পুরোই বিরক্তিতে পরে যায় ডায়াপসিড শ্রেনী। তার মধ্যেও কিছৃও ডাইনোসর ভুমিকম্প বন্ধের জন্য, করে যায়, হাজারো চেষ্টা, প্রার্থণা। তারপর হঠাৎ ভূমিকম্প বন্ধ, পরিবেশ থমথমে, সবাই খুশি। এভাবেই আস্তে-আস্তে গ্রহটির অপুর্নতার টুকরোগুলো পরিপূর্ণতার ছোঁয়া পেতে থাকে। অক্সিজেন, পাথর, সায়নোব্যাকটেরিয়া, বরফ ইত্যাদি ইত্যাদি। এভাবেই চলে কয়েক বিলিয়ন বছর। অবশেষে, যখন থেকে গ্রহটির মোটামুটি পরিপূর্ণতা লাভ করে, ঠিক তখনই সৃষ্টি হয় পাশের গ্রহগুলোর (থিয়ার) সাথে সংঘর্ষ।👊👊 তখন থেকে সুন্দর পরিবেশের সাথে মিলে-মিশে সৃষ্টি হয় সৌন্দর্যের পরিপূর্ণতা। 🌉🌇🌎 কোনো কিছুই প্রকৃতির নিয়মে পরিপূর্ণতা থাকেনা। যার জন্য, পরিপূর্ণতা পাওয়ার সাথে-সাথেই শুরু হতে থাকে অপূর্ণতার। অবশেষে বিলুপ্ত হতে থাকে ডায়াপসিডগুলো। 😫😫 ডাইনোসর বিলুপ্ত হওয়ার পরই সৃষ্টি হয় ইতিহাস। যা সব বলতে গেলে (সাতকাহন) হয়ে যাবে। 😎😎অবশেষে, পৃথিবীর বিলুপ্তির সময়ও ঘনিয়ে আসে। কারন, আল্লাহ তায়ালার সৃষ্টি করা সুন্দর পরিবেশ আর সৌন্দর্যের মাঝেই সৃষ্টি হয় হাজার সমস্যা আর হাজার বিপদ। ভয়ে থাকতে হয় সবসময়। কখন জানি মৃত্যুর ঘন্টা বাজে। পার হলো এই গ্রহটির আরেকটি বছর। হারালাম অনেক কিছু। জীবন থেকে হারিয়ে গেলো আরেকটি বছর। পরিশেষে, কাছের মানুষগুলোর শুভেচ্ছা নিয়েই মহা-খুশি।😍😍 ০৪/০৯/২০১৯.🙈🙈
0 comments:
Post a Comment